০৬:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চিত্তরঞ্জন রায়ের পিএইচডি ডিগ্রি লাভ

  • অরবিন্দ রায়
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৪৬:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 58

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের  প্রোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে  চিত্তরঞ্জন  রায়  পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ৩২৩ তম অধিবেশনে চিত্ত রঞ্জন রায় কে পিএইচডি  ডিগ্রী প্রদান করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় এডিশনাল রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি সূত্রে  এ তথ্য জানা যায়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোল্ট্রি  বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সচ্চিদানন্দ দাশ চৌধুরী   তার তও্বাবধায়ক ছিলেন। চিত্তরঞ্জন রায়ের গবেষনার বিষয় ছিল Use  of acidifiers as alternatives to antibiotic growth promoters in broiler diets. চিত্তরঞ্জন  রায় কালিয়াকৈরের  বড়ইবাড়ি  এ,  কে, ইউ ইনস্টিটিউশন থেকে এস এস সি, সরকারি কবি নজরুল কলেজ থেকে এইচ এস সি,বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,  ময়মনসিংহ থেকে  B, Sc.A. H  ( Hons) M,Sc. A, H ( Poulty Science)  ডিগ্রি  অর্জন  করেন। কর্মজীবনে তিনি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর ডিগ্রি কলেজ ও মির্জাপুর ভারতেরশ্বরী হোমস এ অধ্যাপনা  শুরু করেন। পরে তিনি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে অধীনে যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে  প্রোগ্রাম কো অর্ডিনেটর পদে কর্ম জীবন শুরু করেন ও ময়মনসিংহ যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে অবসর গ্রহন করেন। ড. চিওরঞ্জন রায়  গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার গোলয়া গ্রামের শিক্ষক ও সমাজ সেবক প্রয়াত নীল মোহন রায় ও প্রয়াত কিরন বালা রায়ের দ্বিতীয় পুএ। চিত্তরঞ্জন  রায়ের বড় ভাই প্রফেসর ড. রাম দুলাল রায়  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে  ” হিউমের  সংশয়বাদ সমীক্ষা “র উপর    পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।  চিও রঞ্জন রায় ৩১ শে জুলাই ১৯৫৯ সালে গোলয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ড. চিত্ত রঞ্জন রায় জানান, তার সহ ধর্মীনি কনিকা রায় পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে    তাকে উৎসাহ প্রদান করেছেন। তিনি  আরো জানান, ভবিষ্যতে কৃষকদের সংগঠিত করে নিরাপদ  প্রাণীজ ও উদ্ভিজ খাদ্য উৎপাদন। তার মায়ের নামে কে.এম. এগ্রিকালচারাল রিসার্চ প্রতিষ্ঠা করা। এই  বেসরকারি  প্রতিষ্ঠানটি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বিত গবেষণা কাজ পরিচালনা করবে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়” আলোয় আলোয় অন্ধকার  ” নামে একটি উপন্যাস লিখে তিনি  ক্যাম্পাসে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।  বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি বাংলাদেশ কৃষিবিশ্ববিদ্যায় সাংবাদিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।   বিভিন্ন পএ পএিকায় তার লিখা ছোট গল্প, কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক ও দেশীয় বিজ্ঞান সাময়িকী তে তার  অনেক লিখা প্রকাশিত হয়েছে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

চিত্তরঞ্জন রায়ের পিএইচডি ডিগ্রি লাভ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৪৬:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের  প্রোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে  চিত্তরঞ্জন  রায়  পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ৩২৩ তম অধিবেশনে চিত্ত রঞ্জন রায় কে পিএইচডি  ডিগ্রী প্রদান করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় এডিশনাল রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি সূত্রে  এ তথ্য জানা যায়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোল্ট্রি  বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সচ্চিদানন্দ দাশ চৌধুরী   তার তও্বাবধায়ক ছিলেন। চিত্তরঞ্জন রায়ের গবেষনার বিষয় ছিল Use  of acidifiers as alternatives to antibiotic growth promoters in broiler diets. চিত্তরঞ্জন  রায় কালিয়াকৈরের  বড়ইবাড়ি  এ,  কে, ইউ ইনস্টিটিউশন থেকে এস এস সি, সরকারি কবি নজরুল কলেজ থেকে এইচ এস সি,বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়,  ময়মনসিংহ থেকে  B, Sc.A. H  ( Hons) M,Sc. A, H ( Poulty Science)  ডিগ্রি  অর্জন  করেন। কর্মজীবনে তিনি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর ডিগ্রি কলেজ ও মির্জাপুর ভারতেরশ্বরী হোমস এ অধ্যাপনা  শুরু করেন। পরে তিনি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে অধীনে যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে  প্রোগ্রাম কো অর্ডিনেটর পদে কর্ম জীবন শুরু করেন ও ময়মনসিংহ যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে অবসর গ্রহন করেন। ড. চিওরঞ্জন রায়  গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার গোলয়া গ্রামের শিক্ষক ও সমাজ সেবক প্রয়াত নীল মোহন রায় ও প্রয়াত কিরন বালা রায়ের দ্বিতীয় পুএ। চিত্তরঞ্জন  রায়ের বড় ভাই প্রফেসর ড. রাম দুলাল রায়  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে  ” হিউমের  সংশয়বাদ সমীক্ষা “র উপর    পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।  চিও রঞ্জন রায় ৩১ শে জুলাই ১৯৫৯ সালে গোলয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ড. চিত্ত রঞ্জন রায় জানান, তার সহ ধর্মীনি কনিকা রায় পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনে    তাকে উৎসাহ প্রদান করেছেন। তিনি  আরো জানান, ভবিষ্যতে কৃষকদের সংগঠিত করে নিরাপদ  প্রাণীজ ও উদ্ভিজ খাদ্য উৎপাদন। তার মায়ের নামে কে.এম. এগ্রিকালচারাল রিসার্চ প্রতিষ্ঠা করা। এই  বেসরকারি  প্রতিষ্ঠানটি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বিত গবেষণা কাজ পরিচালনা করবে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়” আলোয় আলোয় অন্ধকার  ” নামে একটি উপন্যাস লিখে তিনি  ক্যাম্পাসে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।  বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি বাংলাদেশ কৃষিবিশ্ববিদ্যায় সাংবাদিক সমিতির কোষাধ্যক্ষ ছিলেন।   বিভিন্ন পএ পএিকায় তার লিখা ছোট গল্প, কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়াও বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক ও দেশীয় বিজ্ঞান সাময়িকী তে তার  অনেক লিখা প্রকাশিত হয়েছে।