
আশুলিয়ায় ধামসোনা ইউনিয়নের বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার আসাদুল্লাহ দুলালের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের
বিগত স্বৈরাচার শাসনামলে ডাক্তার আসুদুল্লাহ দুলাল হয়েছেন হামলা মামলার শিকার কয়েকটি মামলা দিয়ে তাকে ঘরে থাকতে দেয়নি আওয়ামী লীগ এর সন্ত্রাসী বাহিনী ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা। ধামসোনা ইউনিয়নে ডাক্তার আসাদুল্লাহ দুলালের রয়েছে একাধিক ব্যবসা-বাণিজ্য তার নিজের হাতে গড়া। তিনি একজন সৎ নিষ্ঠাবান ব্যক্তিত্ব কোন ধরনের চাঁদাবাজি সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত কখনোই ছিলেন না। স্বৈরাচার শাসনামলে তিনি একটি জমি ক্রয় করেন গাজীরচট এলাকায় কিন্তু সেই জমি আওয়ামী লীগের ধূসর সন্ত্রাসী এম এ মতিন জোরপূর্বক ভাবে দখল করে নেয় শুধু তাই নয়। আওয়ামিলীগ শাসনামলে এমএ মতীনের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তাকে মেরে ফেলার হুমকি-প্রদান সহ মামলা দিয়ে তাকে জমি থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন।
শুধু ডাক্তার আসাদুল্লাহ দুলালের জমি নয় এমএ মতিনের রয়েছে আশুলিয়া থানায় অসংখ্য চাঁদাবাজি জমি দখল সহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডের মামলা যা বিগত সময় অসংখ্য ইলেকট্রিক মিডিয়া সহ পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। গণঅভ্যুত্থানের পর ডাক্তার আসাদুল্লাহ দুলাল তার নিজ ক্রয়কৃত জমি উদ্ধার করতে গেলে এমএ মতিন ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী জমি উদ্ধারকাজে বাধা বিঘ্নিত ঘটায়।
এ ব্যাপারে ডাক্তার আসাদুল্লাহ বলেন :আমি আমার নিজ জমি উদ্ধার করতে গেলে এই সন্ত্রাসী বাহিনী আমাদের উপর আক্রমণ চালায় উল্টো আমার উপর বিভিন্নভাবে অপপ্রচার সহ এবং একটি কুচক্রীমহল ষড়যন্ত্র করে এমএ মতিন এর পক্ষপাতিত্ব নিয়ে আমার বিরুদ্ধে একটি আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন যা মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার ধামসোনা ইউনিয়নে যথেষ্ট সুনাম রয়েছে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক হিসেবে। আমি কখনোই অন্যায়ের সাথে আপস করিনি যা ধামসোনা বাসি সকলেই অবগত।
আমি এর সুষ্ঠ সমাধান সহ আইনগতভাবে এম এ মতিনের কঠিন শাস্তি দাবি করছি ও আমার জমি উদ্ধারকাজে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি কামনা করছি।