১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হলেও একদিনও ব্যবহার হয়নি উদদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ফটক

কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার, গুনধর ইউনিয়নের, উদদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ফটক এক বছর আগে নির্মিত হলেও আজ পর্যন্ত একদিনও ব্যবহার হয়নি। প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ফটকটি বর্তমানে অনুপযোগী অবস্থায় পড়ে আছে। গেটের বিভিন্ন জায়গায় টাইলস গুলো ঝরে যাচ্ছে দুই সাইডের,
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় নির্মিত প্রধান ফটকটি মাটি থেকে প্রায় তিন ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হয়েছে, যার ফলে শিক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য এটি ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি। ফটকের নিচে কোনো র‌্যাম্প, সিঁড়ি বা সংযোগ সড়ক না থাকায় এটি অকার্যকর অবস্থায় পড়ে আছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন,
“এখনও আমাদের কাছে ফটকটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কিশোরগঞ্জ জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী এস . এম. মিনহাজুর রহমান বলেন,
 ত্রুটিগুলো সংশোধনের জন্য কন্ট্রাক্টরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারা শিগগিরই ঠিকঠাক করে বুঝিয়ে দেবে।”
স্থানীয় অভিভাবক ও এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সরকারি অর্থে নির্মিত এমন একটি অবকাঠামো এক বছরের বেশি সময় ধরে পরিত্যক্ত পড়ে থাকাটা দুর্ভাগ্যজনক। দ্রুত ব্যবহারের উপযোগী করে শিক্ষার্থীদের চলাচলের পথ উন্মুক্ত করা উচিত।”
তারা আরও বলেন, “সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পে যদি এমন অদক্ষতা থাকে, তবে তা ভবিষ্যতে আরও বড় সমস্যার সৃষ্টি করবে।”এসময় উপস্থিত ছিলেন স্কুল কমিটির সভাপতি ও সাধারণ ছাত্র -ছাত্রী ও অভিভাবকগণ সহ প্রমুখ।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

সদরপুরে কার ও মাইক্রোবাস মালিক সমিতির কমিটি গঠন

২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হলেও একদিনও ব্যবহার হয়নি উদদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ফটক

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:০৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার, গুনধর ইউনিয়নের, উদদিঘী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ফটক এক বছর আগে নির্মিত হলেও আজ পর্যন্ত একদিনও ব্যবহার হয়নি। প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ফটকটি বর্তমানে অনুপযোগী অবস্থায় পড়ে আছে। গেটের বিভিন্ন জায়গায় টাইলস গুলো ঝরে যাচ্ছে দুই সাইডের,
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় নির্মিত প্রধান ফটকটি মাটি থেকে প্রায় তিন ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা হয়েছে, যার ফলে শিক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য এটি ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি। ফটকের নিচে কোনো র‌্যাম্প, সিঁড়ি বা সংযোগ সড়ক না থাকায় এটি অকার্যকর অবস্থায় পড়ে আছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন,
“এখনও আমাদের কাছে ফটকটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কিশোরগঞ্জ জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী এস . এম. মিনহাজুর রহমান বলেন,
 ত্রুটিগুলো সংশোধনের জন্য কন্ট্রাক্টরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারা শিগগিরই ঠিকঠাক করে বুঝিয়ে দেবে।”
স্থানীয় অভিভাবক ও এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “সরকারি অর্থে নির্মিত এমন একটি অবকাঠামো এক বছরের বেশি সময় ধরে পরিত্যক্ত পড়ে থাকাটা দুর্ভাগ্যজনক। দ্রুত ব্যবহারের উপযোগী করে শিক্ষার্থীদের চলাচলের পথ উন্মুক্ত করা উচিত।”
তারা আরও বলেন, “সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পে যদি এমন অদক্ষতা থাকে, তবে তা ভবিষ্যতে আরও বড় সমস্যার সৃষ্টি করবে।”এসময় উপস্থিত ছিলেন স্কুল কমিটির সভাপতি ও সাধারণ ছাত্র -ছাত্রী ও অভিভাবকগণ সহ প্রমুখ।