১২:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তেলের জন্য ঘুরতে হয় দোকানে দোকানে

  • MD EMON AHAMED
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৪৪:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • 40

দুয়ারে কড়া নাড়ছে পবিত্র রমজান মাস। প্রতি বছর রমজানের আগমুহূর্তে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি যেন অবধারিত। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। মাত্র দুদিনের ব্যবধানে রাজধানীর কাঁচাবাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে। ইফতারের অন্যতম অনুষঙ্গ বেগুন, শসা, লেবুর দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। মাংসের দামও ঊর্ধ্বমুখী। বেসন, খেজুর, ছোলা, চিড়া, মুড়ি, চিনি, গুড়ের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। এদিকে সংকট রয়েছে ভোজ্যতেলের। ভোজ্যতেল মজুত করে দাম বাড়ানো নিয়ে রয়েছে অভিযোগও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, মাসের শেষে বাড়তি চাহিদার কারণে কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে।

 

 

গতকাল শুক্রবার শনিবার রাজধানীর মিরপুর, আগারগাঁও, মহাখালী, শাহজাহানপুর খিলক্ষেত    খিলগাঁও এলাকার কাঁচাবাজার সরেজমিন ঘুরে পণ্যের দরদামের এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। ভোক্তাদের এখনো ঘুরতে হচ্ছে দোকানে দোকানে। পাওয়া গেলেও মিলছে না গায়ে লেখা দরে। আটা, ময়দা, পোলাওয়ের চাল না কিনলে, সয়াবিন তেলের সরবরাহ করছেন না ডিলাররা। এমন অভিযোগ করছেন খুচরা বিক্রেতারা। কয়েক দোকান ঘুরে একটিতে সয়াবিন তেল পাওয়া গেলেও পাঁচ লিটারের গ্যালনের দাম ৮৫০ টাকা চাচ্ছেন

দোকানি  আবার  ২ লিটার তেলের দাম ৩৫০ টাকা করে।

কিন্তু মিলছেনা

বোতলের গায়ের দামের সাথে নিচ্ছে দোকানদার  ৩৯০ টাকা করে। অন্যদিকে খোলা সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ২০০ টাকা হাঁকাচ্ছেন বিক্রেতারা।

 

 

মুদি দোকানদার বলেন, বাজারে শুধু তেল পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা কাওরান বাজার থেকে তেল নিয়ে আসি। সেখানে ফ্রেসের ডিস্ট্রিবিউটর আছে। আগে আমরা দুই কার্টন তেল নিয়ে আসতাম। এখন তেল দেয় দু-তিন পিস। এখন ৮৫০ টাকায় যে তেল বিক্রি করতে হয়, সেটি কিনতে হচ্ছে ৮৪৬ টাকায়। পরিবহন খরচসহ তাহলে কত টাকা লাগে? আমরা ২০ টাকা বেশি বললে, তখন ম্যাজিস্ট্রেট এসে আমাদের ধরে। এ কথা  আমাদের  জানাই।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

তেলের জন্য ঘুরতে হয় দোকানে দোকানে

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৪৪:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

দুয়ারে কড়া নাড়ছে পবিত্র রমজান মাস। প্রতি বছর রমজানের আগমুহূর্তে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি যেন অবধারিত। এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। মাত্র দুদিনের ব্যবধানে রাজধানীর কাঁচাবাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে। ইফতারের অন্যতম অনুষঙ্গ বেগুন, শসা, লেবুর দাম বেড়েছে দ্বিগুণ। মাংসের দামও ঊর্ধ্বমুখী। বেসন, খেজুর, ছোলা, চিড়া, মুড়ি, চিনি, গুড়ের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। এদিকে সংকট রয়েছে ভোজ্যতেলের। ভোজ্যতেল মজুত করে দাম বাড়ানো নিয়ে রয়েছে অভিযোগও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, মাসের শেষে বাড়তি চাহিদার কারণে কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে।

 

 

গতকাল শুক্রবার শনিবার রাজধানীর মিরপুর, আগারগাঁও, মহাখালী, শাহজাহানপুর খিলক্ষেত    খিলগাঁও এলাকার কাঁচাবাজার সরেজমিন ঘুরে পণ্যের দরদামের এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজারে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। ভোক্তাদের এখনো ঘুরতে হচ্ছে দোকানে দোকানে। পাওয়া গেলেও মিলছে না গায়ে লেখা দরে। আটা, ময়দা, পোলাওয়ের চাল না কিনলে, সয়াবিন তেলের সরবরাহ করছেন না ডিলাররা। এমন অভিযোগ করছেন খুচরা বিক্রেতারা। কয়েক দোকান ঘুরে একটিতে সয়াবিন তেল পাওয়া গেলেও পাঁচ লিটারের গ্যালনের দাম ৮৫০ টাকা চাচ্ছেন

দোকানি  আবার  ২ লিটার তেলের দাম ৩৫০ টাকা করে।

কিন্তু মিলছেনা

বোতলের গায়ের দামের সাথে নিচ্ছে দোকানদার  ৩৯০ টাকা করে। অন্যদিকে খোলা সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ২০০ টাকা হাঁকাচ্ছেন বিক্রেতারা।

 

 

মুদি দোকানদার বলেন, বাজারে শুধু তেল পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা কাওরান বাজার থেকে তেল নিয়ে আসি। সেখানে ফ্রেসের ডিস্ট্রিবিউটর আছে। আগে আমরা দুই কার্টন তেল নিয়ে আসতাম। এখন তেল দেয় দু-তিন পিস। এখন ৮৫০ টাকায় যে তেল বিক্রি করতে হয়, সেটি কিনতে হচ্ছে ৮৪৬ টাকায়। পরিবহন খরচসহ তাহলে কত টাকা লাগে? আমরা ২০ টাকা বেশি বললে, তখন ম্যাজিস্ট্রেট এসে আমাদের ধরে। এ কথা  আমাদের  জানাই।