০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পারুলিয়া ইউনিয়নে বড়শান্তা সড়ক নির্মাণ দুই মাস হতে না হতেই রাস্তা ধস অনিয়মের অভিযোগ

 দেবহাটার পারুলিয়া ইউনিয়নে প্রত্যন্ত এলাকা বড়শান্তা, ছোট শান্তা, নাজিরের ঘের, পাশর্^বর্তী উপজেলার হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যম এই সড়কটি নির্মানেল দাবী ছিল দীর্ঘ দিন যাবৎ। জনমানুষের প্রত্যাশা পূরণ হলেও সড়কটি নির্মানে অনিয়ম, দূর্নীতি আর অব্যবস্থাপনার কারনে স্থায়িত্ব ও নির্মাণ কাঠামো নিয়ে সংশয় স্পষ্ট। নির্মিত সড়কটি দৃশ্যতঃ ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছে। দুই পাশে মাটির স্তর না থাকায় পাশর্^বর্তী চিংড়ি ঘের, তুফানে ও ডোবা-নালার গর্তের কারণে পরিস্থিতি পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় জনসাধারণ নির্মাণ কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকাবাসীর দাবি ঠিকাদার রফিকুল ইসলামকে যথাযথ নিয়মে কাজ করার আহবান জানালেও তা কর্ণপাত করেনি।
বড়শান্তা সড়কটির নির্মান ব্যয় ২ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। ৩.৭১ কিলোমিটার পাকা সড়কটি নির্মাণ শেষ। অথচ সড়কটির পরিপূর্ণতা, নির্মাণশৈলী এবং পরিপূর্ণতা কেবলই অসম্পূর্ণতা নয় পরতে পরতে নিয়মহীনতা আর দূর্নীতির সুস্পষ্ট ছোয়া দৃশ্যমান।
এলাকাবাসী বলেন,যদিও অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী ঘের হইতে আবার সেই বালি বিক্রি করে দিয়েছে এই ঠিকাদার। অন্যদিকে রাস্তা রক্ষার্থে ঢালাইয়ের পাইলিং দেওয়ার কথা থাকলেও পাইলিং না দিয়ে সড়কটির কেবলই অসম্পূর্ণতা রেখে চলে যান। পরিপূর্ণতা হয়েছে মাএ ২ মাস, যা নির্মাণ হতে না হতেই ধস নেমেছে।
২১ শে এপ্রিল পত্রিকায় পাবলিস্ট হওয়ায়। সরেজমিনে পরিদর্শন করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, সিডিউল অনুসারে যে কাজ করার কথা, তার এক চুল পরিমাণেও কাজের অনিয়ম থাকলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বলে আশ্বাত করেন। এলাকাবাসীর দাবি ঠিকাদার রফিকুল ইসলামকে আইনের আওতায় এনে রাস্তা তা পূর্ণ নির্মাণের জন্য উদ্বোধন কর্তৃপক্ষের কাছে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

কালীগঞ্জে ড. মুফতি আহমদ হাসান গাজীপুরীকে সংবর্ধনা প্রদান

পারুলিয়া ইউনিয়নে বড়শান্তা সড়ক নির্মাণ দুই মাস হতে না হতেই রাস্তা ধস অনিয়মের অভিযোগ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:১৬:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ জুলাই ২০২৫
 দেবহাটার পারুলিয়া ইউনিয়নে প্রত্যন্ত এলাকা বড়শান্তা, ছোট শান্তা, নাজিরের ঘের, পাশর্^বর্তী উপজেলার হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যম এই সড়কটি নির্মানেল দাবী ছিল দীর্ঘ দিন যাবৎ। জনমানুষের প্রত্যাশা পূরণ হলেও সড়কটি নির্মানে অনিয়ম, দূর্নীতি আর অব্যবস্থাপনার কারনে স্থায়িত্ব ও নির্মাণ কাঠামো নিয়ে সংশয় স্পষ্ট। নির্মিত সড়কটি দৃশ্যতঃ ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছে। দুই পাশে মাটির স্তর না থাকায় পাশর্^বর্তী চিংড়ি ঘের, তুফানে ও ডোবা-নালার গর্তের কারণে পরিস্থিতি পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় জনসাধারণ নির্মাণ কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকাবাসীর দাবি ঠিকাদার রফিকুল ইসলামকে যথাযথ নিয়মে কাজ করার আহবান জানালেও তা কর্ণপাত করেনি।
বড়শান্তা সড়কটির নির্মান ব্যয় ২ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা। ৩.৭১ কিলোমিটার পাকা সড়কটি নির্মাণ শেষ। অথচ সড়কটির পরিপূর্ণতা, নির্মাণশৈলী এবং পরিপূর্ণতা কেবলই অসম্পূর্ণতা নয় পরতে পরতে নিয়মহীনতা আর দূর্নীতির সুস্পষ্ট ছোয়া দৃশ্যমান।
এলাকাবাসী বলেন,যদিও অবৈধভাবে বালি উত্তোলন করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী ঘের হইতে আবার সেই বালি বিক্রি করে দিয়েছে এই ঠিকাদার। অন্যদিকে রাস্তা রক্ষার্থে ঢালাইয়ের পাইলিং দেওয়ার কথা থাকলেও পাইলিং না দিয়ে সড়কটির কেবলই অসম্পূর্ণতা রেখে চলে যান। পরিপূর্ণতা হয়েছে মাএ ২ মাস, যা নির্মাণ হতে না হতেই ধস নেমেছে।
২১ শে এপ্রিল পত্রিকায় পাবলিস্ট হওয়ায়। সরেজমিনে পরিদর্শন করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, সিডিউল অনুসারে যে কাজ করার কথা, তার এক চুল পরিমাণেও কাজের অনিয়ম থাকলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বলে আশ্বাত করেন। এলাকাবাসীর দাবি ঠিকাদার রফিকুল ইসলামকে আইনের আওতায় এনে রাস্তা তা পূর্ণ নির্মাণের জন্য উদ্বোধন কর্তৃপক্ষের কাছে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।