০৭:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাউফলে এলজিইডি কার্যালয়ে ঠিকাদারদের সংঘর্ষ, আহত ৪

  • আবু রায়হান
  • পোস্ট হয়েছেঃ ১২:২৮:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
  • 231
পটুয়াখালীর বাউফলে এলজিইডি কার্যালয়ে ঠিকাদারদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে উপজেলা এলজিইডির চতুর্থ তলায় সার্ভেয়ার জহিরের কক্ষে এই সংঘর্ষ হয়।
এতে ঠিকাদার ওয়াসিম, রুহুল, সার্ভেয়ার জহির এবং এলজিইডির উপসহকারী প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস আহত হন। আহতদের মধ্যে ওয়াসিম ও রুহুলকে গুরুতর অবস্থায় বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মেসার্স শেখ এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে ১ কোটি ৫১ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩০ টাকার একটি আধুনিক মানের আইসিটি ফ্লোর নির্মাণকাজ উপজেলা পরিষদের পঞ্চম তলায় চলমান রয়েছে। ওই প্রকল্পের যৌথ ঠিকাদারি কাজে বিল ভাগাভাগি নিয়ে প্রথমে ওয়াসিম ও রুহুলের মধ্যে বাকবিতণ্ডা এবং পরে হাতাহাতি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলার ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদার ওয়াসিম, রুহুল, সার্ভেয়ার জহির ও উপসহকারী প্রকৌশলী আব্বাস মিলে ওই প্রকল্পের কাজ সাব-কন্ট্রাকে পরিচালনা করছেন।
ঘটনার বিষয়ে আহতরা গণমাধ্যমে কথা বলতে অনীহা প্রকাশ করেন। এলজিইডির উপসহকারী প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, “আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যায়।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ আসনে দাঁড়িপাল্লার গণজোয়ার বেড়েই চলেছে

বাউফলে এলজিইডি কার্যালয়ে ঠিকাদারদের সংঘর্ষ, আহত ৪

পোস্ট হয়েছেঃ ১২:২৮:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
পটুয়াখালীর বাউফলে এলজিইডি কার্যালয়ে ঠিকাদারদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে উপজেলা এলজিইডির চতুর্থ তলায় সার্ভেয়ার জহিরের কক্ষে এই সংঘর্ষ হয়।
এতে ঠিকাদার ওয়াসিম, রুহুল, সার্ভেয়ার জহির এবং এলজিইডির উপসহকারী প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস আহত হন। আহতদের মধ্যে ওয়াসিম ও রুহুলকে গুরুতর অবস্থায় বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মেসার্স শেখ এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে ১ কোটি ৫১ লাখ ৯৪ হাজার ৪৩০ টাকার একটি আধুনিক মানের আইসিটি ফ্লোর নির্মাণকাজ উপজেলা পরিষদের পঞ্চম তলায় চলমান রয়েছে। ওই প্রকল্পের যৌথ ঠিকাদারি কাজে বিল ভাগাভাগি নিয়ে প্রথমে ওয়াসিম ও রুহুলের মধ্যে বাকবিতণ্ডা এবং পরে হাতাহাতি ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলার ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদার ওয়াসিম, রুহুল, সার্ভেয়ার জহির ও উপসহকারী প্রকৌশলী আব্বাস মিলে ওই প্রকল্পের কাজ সাব-কন্ট্রাকে পরিচালনা করছেন।
ঘটনার বিষয়ে আহতরা গণমাধ্যমে কথা বলতে অনীহা প্রকাশ করেন। এলজিইডির উপসহকারী প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, “আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যায়।