০৭:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার ১৩১নং পূর্ব হরিদেবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মনাধীন নতুন ভবনের কাজে অনিয়মের প্রতিবাদে মানব বন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে

বুধবার বেলা ১১টায় হরিদেবপুরবাসীর আয়েজনে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত ঘন্টাব্যাপী মানব বন্ধনে অংশগ্রহন করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কোমলমতি শিক্ষার্থী, অবিভাবক ও এলাকাবাসী।মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জহিরুল ইসলাম, অবিভাবক আব্দুস সালাম, এলাকাবাসী আরিফ বিল্লাহ প্রমুখ।বক্তারা বলেন বিদ্যালয়ের পুরতন ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার নতুন ভবন নির্মানের উদ্যোগ নেয় সরকার। পরবর্তীতে এলজিইডির বাস্তবায়নে ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যায়ে ভবনের নির্মান কাজ শুরু করে মোঃ গিয়াস উদ্দিন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজের শুরুতেই নিম্নমানের নির্মানসামগ্রী ব্যাবহার করায় কাজে বাঁধা প্রদান করেন এলাকাবাসী। তাদের বাঁধা উপেক্ষা করে তৎকালীন সরকারের ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে ভবনে দুটি ছাঁদ দেয়া হয়। বৃষ্টি হলেই যে ছাঁদ দিয়ে পানি চুইয়ে পড়ে। হাতের টানে দেয়াল থেকে ছুটে আসে ইট। কাজ শেষে এই ভবন যদি হস্তান্তর করা হয় তা শিশুদের জন্য চরম ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হবে। তাই নির্মানাধীণ এ ভবন অপসারন করে নতুন ভবন নির্মানের দাবি তাদের।এদিকে এলজিইডি গলাচিপা উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমের দাবি সিডিউল অনুযায়ী ভবনের নির্মান কাজ করা হচ্ছে। কোন ধরনের দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া হয়নি। প্রয়োজনে পরীক্ষা করা হবে। এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী হোসেন আলী মীর বলেন, এ বিষয়ে দ্রুততার সাথে তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করা হবে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নড়াইলে সপ্তাহব্যাপী (২৪-৩০ জুলাই) বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু হয়েছে।

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার ১৩১নং পূর্ব হরিদেবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মনাধীন নতুন ভবনের কাজে অনিয়মের প্রতিবাদে মানব বন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:৫৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫

বুধবার বেলা ১১টায় হরিদেবপুরবাসীর আয়েজনে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত ঘন্টাব্যাপী মানব বন্ধনে অংশগ্রহন করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কোমলমতি শিক্ষার্থী, অবিভাবক ও এলাকাবাসী।মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ জহিরুল ইসলাম, অবিভাবক আব্দুস সালাম, এলাকাবাসী আরিফ বিল্লাহ প্রমুখ।বক্তারা বলেন বিদ্যালয়ের পুরতন ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার নতুন ভবন নির্মানের উদ্যোগ নেয় সরকার। পরবর্তীতে এলজিইডির বাস্তবায়নে ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যায়ে ভবনের নির্মান কাজ শুরু করে মোঃ গিয়াস উদ্দিন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কাজের শুরুতেই নিম্নমানের নির্মানসামগ্রী ব্যাবহার করায় কাজে বাঁধা প্রদান করেন এলাকাবাসী। তাদের বাঁধা উপেক্ষা করে তৎকালীন সরকারের ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে ভবনে দুটি ছাঁদ দেয়া হয়। বৃষ্টি হলেই যে ছাঁদ দিয়ে পানি চুইয়ে পড়ে। হাতের টানে দেয়াল থেকে ছুটে আসে ইট। কাজ শেষে এই ভবন যদি হস্তান্তর করা হয় তা শিশুদের জন্য চরম ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হবে। তাই নির্মানাধীণ এ ভবন অপসারন করে নতুন ভবন নির্মানের দাবি তাদের।এদিকে এলজিইডি গলাচিপা উপজেলা প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলমের দাবি সিডিউল অনুযায়ী ভবনের নির্মান কাজ করা হচ্ছে। কোন ধরনের দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া হয়নি। প্রয়োজনে পরীক্ষা করা হবে। এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী হোসেন আলী মীর বলেন, এ বিষয়ে দ্রুততার সাথে তদন্ত কমিটি গঠন করে তদন্ত করা হবে।