০৪:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে ১১৩ খামারির মাঝে উন্নত জাতের হাঁস ও খাদ্য বিতরণ

Oplus_0

“আমিষেই শক্তি, আমিষেই মুক্তি” এই স্লোগানে রাজবাড়ীতে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সুফলভোগী খামারিদের মাঝে উন্নত জাতের হাঁস ও হাঁসের খাদ্য বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে সদর উপজেলার জৌকুড়া ধাওয়াপাড়া ফেরিঘাট এলাকায় বরাট, চন্দনী ও খানগঞ্জ ইউনিয়নের ১১৩ জন খামারির মাঝে জনপ্রতি ২১টি উন্নত জাতের হাঁস ও ৭৫ কেজি করে হাঁসের খাদ্য দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রকল্পের পরিচালক ডা. মো. আব্দুর রহিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজবাড়ীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) পায়রা চৌধুরী এবং জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. প্রকাশ রঞ্জন বিশ্বাস। সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. উমর ফারুক।

প্রকল্প পরিচালক ডা. আব্দুর রহিম বলেন, “নদীবিধৌত চরাঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে গৃহপালিত পশুপাখি পালন এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে। এতে একদিকে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হচ্ছে, অন্যদিকে পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক অবস্থারও উন্নয়ন ঘটছে।”

এই প্রকল্পটি মানিকগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার চরাঞ্চলজুড়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

নয়ারহাট কোহিনুরগেট স্টার্লিং গার্মেন্টসের সামনে সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ছাত্র নিহত আহত দুইজন

রাজবাড়ীতে ১১৩ খামারির মাঝে উন্নত জাতের হাঁস ও খাদ্য বিতরণ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:৫৯:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫

“আমিষেই শক্তি, আমিষেই মুক্তি” এই স্লোগানে রাজবাড়ীতে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সুফলভোগী খামারিদের মাঝে উন্নত জাতের হাঁস ও হাঁসের খাদ্য বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে সদর উপজেলার জৌকুড়া ধাওয়াপাড়া ফেরিঘাট এলাকায় বরাট, চন্দনী ও খানগঞ্জ ইউনিয়নের ১১৩ জন খামারির মাঝে জনপ্রতি ২১টি উন্নত জাতের হাঁস ও ৭৫ কেজি করে হাঁসের খাদ্য দেওয়া হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রকল্পের পরিচালক ডা. মো. আব্দুর রহিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজবাড়ীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) পায়রা চৌধুরী এবং জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. প্রকাশ রঞ্জন বিশ্বাস। সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. উমর ফারুক।

প্রকল্প পরিচালক ডা. আব্দুর রহিম বলেন, “নদীবিধৌত চরাঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে গৃহপালিত পশুপাখি পালন এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে। এতে একদিকে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হচ্ছে, অন্যদিকে পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক অবস্থারও উন্নয়ন ঘটছে।”

এই প্রকল্পটি মানিকগঞ্জ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার চরাঞ্চলজুড়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।