
আশুলিয়ার নয়ারহাট বাসস্ট্যান্ডের পাশে কোহিনুর গেট স্টালিং গার্মেন্টসের সামনে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন একই গার্মেন্টসের কর্মীরা।। বিগত সাত থেকে আট মাস আগে স্টাইলিং গার্মেন্টস কর্মীরা রাস্তার এই পাশ থেকে ও পাশে যাওয়ার সময় বাসের সাথে ধাক্কা লেগে তাৎক্ষণিক দুইজন শ্রমিক মারা যায়। শুধু তাই নয় প্রতিনিয়ত ওই একই স্থানে জ্যাম লেগেই থাকে। আর এই জ্যাম লেগে থাকার কারণেই দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন গার্মেন্টস কর্মীরা ও সাধারণ জনগণ। জ্যাম লাগার মূলত একটি কারণ হচ্ছে গার্মেন্টসের সামনে দুই থেকে তিনশত অটো গার্মেন্টসের সামনে রাস্তার মাঝে ভিড় করে তখন দূরপাল্লার বাসগুলো যাতায়াত করতে পারেনা lরাস্তা বন্ধ করে অটোগুলো দাঁড়িয়ে থাকে সকাল এবং বিকেলে যখন গার্মেন্টস কর্মীরা বের হয় তখন সেখানে এমনই একটি চিত্র দেখা যায় কে কার আগে অটোতে উঠবে। প্রতিযোগিতা লেগে যায় আর ঠিক সেই সময়েই দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন গার্মেন্টস কর্মীসহ সাধারণ পথচারীরা।
অথচ প্রতিনিয়ত এই জায়গাটিতে দুর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন গার্মেন্টস কর্মী ও আশেপাশে এলাকার জনগণ কিন্তু এর কোন প্রতিকার নেই নেই কোন ট্রাফিক পুলিশের ব্যবস্থা। এবং স্টারলিং গার্মেন্টসের নেই কোন নিরাপত্তা প্রহরী। গার্মেন্টস মালিক পক্ষের সাথে বারবার কথা বললেও এ ব্যাপারে কোন পদক্ষেপ নেই। এলাকাবাসীর দাবি কোহিনুরগেট স্টারলিং গার্মেন্টসের সামনে প্রতিনিয়ত ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হোক। আর যদি তা না হয় তাহলে গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করছেন রাস্তার মাঝে সব সময় নিরাপত্তা জোরদার করা। গতকাল বিকাল ৫ ঘটিকার সময় গার্মেন্টস ছুটি হওয়ার পূর্বেই রাস্তাটি জ্যাম হয়ে যায় অটোওয়ালাদের কারণে। ঠিক তখনই একটি ট্রাক রাস্তার মাঝে অটোতে ধাক্কা লাগিয়ে পালিয়ে যায় সাথে সাথে মাদ্রাসার ছাত্রটি নিহত হয় এবং আহত অটোচালক ও পাশে থাকা যাত্রী ।