০৩:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ পৌরসভা বেহাল দশা

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভা একটি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। ভঙ্গুর ড্রেনেজ , শহরের মধ্যে রাস্তার বেহাল দশায় নাগরিক সেবা এখন অধরা । ৫ আগষ্টের পর মেয়র পদ শূন্য পৌর প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পান উপজেলা নিবার্হি কর্মকর্তা । দায়িত্ব নিয়ে তিনিও নাগরিক সেবার মান ঠিক রাখতে পারেননি । পৌর বাসির অভিযোগ ইউএনও পৌরবাসির কথা একদিনও শুনতে আসেননি । সব মিলে ফাস্ট ক্লাস পৌরসভা এখন থার্ড ক্লাস পৌরসভায় পরিনত হয়েছে । বৃহঃবার সকালে আড়পাড়া  পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করেছেন ।
বর্ষা মৌসুমে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভার অধিকাংশ স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় । মূলত ভঙ্গুর ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য এমন হাল । এ ছাড়া শহরের ভিতর বিভিন্ন রাস্তা গত ১ বছরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় নাগরিক ভোগান্তি এখন চরমে। গত ১ বছর পৌর প্রশাসকের সঠিক তদারকি না থাকায় এমন হাল বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট আমলের নানা প্রকল্প গত ১ বছরের পৌর প্রশাসকের হাত ধরে পাশ হলে নাগরিক সেবার বেলায় উদাসিনতা দেখা গিয়েছে বরাবরই । প্রতিদিন সে দিনের অফিস রাতে করে  যার কারনে ফাস্ট ক্লাস পৌরসভা এখন থার্ড ক্লাস পৌরসভায় রপান্তর হয়েছে । শহরের আড়পাড়া পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা মাছ ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করতে বাধ্য হয়েছেন । শহরের হাসপাতাল সড়ক, কলেজ রোড, থানা রোড, নলডাঙ্গা রোড বেহাল দশা ।  ভোগান্তির শিকার শুকুর আলী  বলেছেন, আমরা জলাবন্ধতা আছি পৌরবাসী, জামান আক্তার  বলেছেন, নাগরিক সুবিধা থেকে বঞিত আছি আমরা।
 এ ব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি উপজেলা নিবার্হি কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা দেদারুল ইসলাম।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ, দেশবাসীর দোয়া চাইল দল

ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ পৌরসভা বেহাল দশা

পোস্ট হয়েছেঃ ০৪:১৬:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভা একটি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। ভঙ্গুর ড্রেনেজ , শহরের মধ্যে রাস্তার বেহাল দশায় নাগরিক সেবা এখন অধরা । ৫ আগষ্টের পর মেয়র পদ শূন্য পৌর প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পান উপজেলা নিবার্হি কর্মকর্তা । দায়িত্ব নিয়ে তিনিও নাগরিক সেবার মান ঠিক রাখতে পারেননি । পৌর বাসির অভিযোগ ইউএনও পৌরবাসির কথা একদিনও শুনতে আসেননি । সব মিলে ফাস্ট ক্লাস পৌরসভা এখন থার্ড ক্লাস পৌরসভায় পরিনত হয়েছে । বৃহঃবার সকালে আড়পাড়া  পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করেছেন ।
বর্ষা মৌসুমে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভার অধিকাংশ স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় । মূলত ভঙ্গুর ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য এমন হাল । এ ছাড়া শহরের ভিতর বিভিন্ন রাস্তা গত ১ বছরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় নাগরিক ভোগান্তি এখন চরমে। গত ১ বছর পৌর প্রশাসকের সঠিক তদারকি না থাকায় এমন হাল বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট আমলের নানা প্রকল্প গত ১ বছরের পৌর প্রশাসকের হাত ধরে পাশ হলে নাগরিক সেবার বেলায় উদাসিনতা দেখা গিয়েছে বরাবরই । প্রতিদিন সে দিনের অফিস রাতে করে  যার কারনে ফাস্ট ক্লাস পৌরসভা এখন থার্ড ক্লাস পৌরসভায় রপান্তর হয়েছে । শহরের আড়পাড়া পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা মাছ ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করতে বাধ্য হয়েছেন । শহরের হাসপাতাল সড়ক, কলেজ রোড, থানা রোড, নলডাঙ্গা রোড বেহাল দশা ।  ভোগান্তির শিকার শুকুর আলী  বলেছেন, আমরা জলাবন্ধতা আছি পৌরবাসী, জামান আক্তার  বলেছেন, নাগরিক সুবিধা থেকে বঞিত আছি আমরা।
 এ ব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি উপজেলা নিবার্হি কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা দেদারুল ইসলাম।