০৯:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাঘাটা -জুমারবাড়ি ওয়াপদা বাঁধের পাকা রাস্তার বেহাল দশা;ঝুঁকি নিয়ে যান চলাচল

  • আমিরুল
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫
  • 55
গাইবান্ধার সাঘাটায় বৃষ্টি হলেই ডাকবাংলা বাজার থেকে জুমারবাড়ি বাজার পর্যন্ত ওয়াপদা বাঁধের পাকা রাস্তার বেহাল দশায় পরিণত হয়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চালাতে হয় যানবাহন।
খানাখন্দভরা রাস্তাটিতে রিক্সা ভ্যান অটো চালাতে গিয়ে দিনের বেলায় দূর্ঘটনার শিকার  হতে হয় মাঝে মাঝেই।
পানি জমে যাওয়ায় গর্ত কোথায় তা বোঝার উপায় থাকেনা।
ফলে খানাখন্দের মাঝে চাকা পড়ে দুমড়ে মুচড়ে পড়ে। ভ্যান বা অটোর যাত্রীরাও মাঝে মাঝে আহত হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় প্রতিদিন যানবাহন চালকেরা চরম বিপাকে পড়েছেন। বাদিনার পাড়া গ্রামের জোবায়ের মুড়ির মিল এর প্রোপাইটর মোঃ আকিকুল ইসলাম বলেন, রাতের বেলায় দূর্ঘটনা বেশি ঘটে কারণ খানাখন্দভরা রাস্তাটিতে পানি জমে যাওয়ায় গর্ত কোথায় তা বোঝার উপায় থাকে না।
এসব যেনা দেখার কেউ নেই। মাঝে মধ্যে পত্রিকা বা মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হলে কিছু বালি মাটি দিয়ে গর্তগুলো পূরণ করে দায়িত্ববানরা। এমনটাই অভিযোগ পথচারীদের।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যে সব গর্তের বালি দিয়ে পুরণ করে সেই সব গর্তের বালুমাটি বৃষ্টি হলেই সরে গিয়ে সেই পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে বলে জানান ওই পথ দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করা অটোরিকশা চালকরা। তারা আরো বলেন, রাস্তাটির পশ্চিম পাশেই বেশি বেহাল দশা। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছে পথচারী ও এলাকাবাসী।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ঝিনাইদহে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

সাঘাটা -জুমারবাড়ি ওয়াপদা বাঁধের পাকা রাস্তার বেহাল দশা;ঝুঁকি নিয়ে যান চলাচল

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫
গাইবান্ধার সাঘাটায় বৃষ্টি হলেই ডাকবাংলা বাজার থেকে জুমারবাড়ি বাজার পর্যন্ত ওয়াপদা বাঁধের পাকা রাস্তার বেহাল দশায় পরিণত হয়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চালাতে হয় যানবাহন।
খানাখন্দভরা রাস্তাটিতে রিক্সা ভ্যান অটো চালাতে গিয়ে দিনের বেলায় দূর্ঘটনার শিকার  হতে হয় মাঝে মাঝেই।
পানি জমে যাওয়ায় গর্ত কোথায় তা বোঝার উপায় থাকেনা।
ফলে খানাখন্দের মাঝে চাকা পড়ে দুমড়ে মুচড়ে পড়ে। ভ্যান বা অটোর যাত্রীরাও মাঝে মাঝে আহত হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় প্রতিদিন যানবাহন চালকেরা চরম বিপাকে পড়েছেন। বাদিনার পাড়া গ্রামের জোবায়ের মুড়ির মিল এর প্রোপাইটর মোঃ আকিকুল ইসলাম বলেন, রাতের বেলায় দূর্ঘটনা বেশি ঘটে কারণ খানাখন্দভরা রাস্তাটিতে পানি জমে যাওয়ায় গর্ত কোথায় তা বোঝার উপায় থাকে না।
এসব যেনা দেখার কেউ নেই। মাঝে মধ্যে পত্রিকা বা মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হলে কিছু বালি মাটি দিয়ে গর্তগুলো পূরণ করে দায়িত্ববানরা। এমনটাই অভিযোগ পথচারীদের।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যে সব গর্তের বালি দিয়ে পুরণ করে সেই সব গর্তের বালুমাটি বৃষ্টি হলেই সরে গিয়ে সেই পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে বলে জানান ওই পথ দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত করা অটোরিকশা চালকরা। তারা আরো বলেন, রাস্তাটির পশ্চিম পাশেই বেশি বেহাল দশা। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছে পথচারী ও এলাকাবাসী।