
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার বাড়বকুণ্ডে রয়েছে এক বিস্ময়কর প্রাকৃতিক দৃশ্য—জলে আগুন জ্বলা। এটি স্থানীয়ভাবে বহুদিন ধরে পরিচিত একটি জায়গা, যেখানে পানির উপর আগুন জ্বলতে দেখা যায়, যেন প্রকৃতির সঙ্গে মিশে আছে রহস্য আর বিস্ময়।
স্থানীয়দের ভাষ্য মতে, বাড়বকুণ্ড এলাকায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে যখন পানিতে আগুন ধরানো হয়, তখন তা দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। আগুন নিভিয়ে দিলেও কিছুক্ষণ পর আবার জ্বলে ওঠে। এ দৃশ্য প্রথম দেখায় যেকোনো দর্শনার্থীকেই চমকে দেয়।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে ধারণা করা হয়, সেখানে মাটির নিচ থেকে মিথেন গ্যাস নির্গত হচ্ছে, যা পানির উপরিভাগ দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় অগ্নিসংযোগ ঘটালে তা দাহ্য হয়ে ওঠে। তবে এই জায়গাটি এখনো পর্যটন উন্নয়নের আওতায় না আসায় অনেকেই এর প্রকৃত সৌন্দর্য ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার বিষয়ে জানেন না।
সাধারণত সন্ধ্যার সময় স্থানীয় ছেলেরা আগুন জ্বালিয়ে পর্যটকদের দেখিয়ে দেয় এ চমকপ্রদ দৃশ্য।
প্রাকৃতিক এই বিস্ময় দেখতে প্রতি বছরই কিছুসংখ্যক ভ্রমণপ্রেমী বাড়বকুণ্ড এলাকায় ভিড় করেন।
স্থানীয়রা মনে করেন, সরকারিভাবে এ জায়গাটিকে সংরক্ষণ ও পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হলে বাড়বকুণ্ড হয়ে উঠতে পারে এক ব্যতিক্রমধর্মী ভ্রমণগন্তব্য।
কীভাবে আসবেন ?
চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩০-৩৫ কিলোমিটার উত্তরে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, বাড়বকুণ্ড বাজার। সেখান থেকে অটোরিকশা বা স্থানীয় যানবাহনে সহজেই পৌঁছানো যায় ‘জলে আগুন জ্বলা’ স্থানটিতে।
স্থানীয়দের ভাষ্য মতে, বাড়বকুণ্ড এলাকায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে যখন পানিতে আগুন ধরানো হয়, তখন তা দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। আগুন নিভিয়ে দিলেও কিছুক্ষণ পর আবার জ্বলে ওঠে। এ দৃশ্য প্রথম দেখায় যেকোনো দর্শনার্থীকেই চমকে দেয়।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে ধারণা করা হয়, সেখানে মাটির নিচ থেকে মিথেন গ্যাস নির্গত হচ্ছে, যা পানির উপরিভাগ দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় অগ্নিসংযোগ ঘটালে তা দাহ্য হয়ে ওঠে। তবে এই জায়গাটি এখনো পর্যটন উন্নয়নের আওতায় না আসায় অনেকেই এর প্রকৃত সৌন্দর্য ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার বিষয়ে জানেন না।
সাধারণত সন্ধ্যার সময় স্থানীয় ছেলেরা আগুন জ্বালিয়ে পর্যটকদের দেখিয়ে দেয় এ চমকপ্রদ দৃশ্য।
প্রাকৃতিক এই বিস্ময় দেখতে প্রতি বছরই কিছুসংখ্যক ভ্রমণপ্রেমী বাড়বকুণ্ড এলাকায় ভিড় করেন।
স্থানীয়রা মনে করেন, সরকারিভাবে এ জায়গাটিকে সংরক্ষণ ও পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হলে বাড়বকুণ্ড হয়ে উঠতে পারে এক ব্যতিক্রমধর্মী ভ্রমণগন্তব্য।
কীভাবে আসবেন ?
চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ৩০-৩৫ কিলোমিটার উত্তরে, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, বাড়বকুণ্ড বাজার। সেখান থেকে অটোরিকশা বা স্থানীয় যানবাহনে সহজেই পৌঁছানো যায় ‘জলে আগুন জ্বলা’ স্থানটিতে।