০১:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কালীগঞ্জে সড়কের বেহাল দশা

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভা একটি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। ভঙ্গুর ড্রেনেজ, শহরের মধ্যে রাস্তার বেহাল দশায় নাগরিক সেবা এখন অধরা। ৫ আগষ্টের পর মেয়র পদ শূন্য পৌর প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পান উপজেলা নিবার্হি কর্মকর্তা। দায়িত্ব নিয়ে তিনিও নাগরিক সেবার মান ঠিক রাখতে পারেননি। পৌর বাসির অভিযোগ ইউএনও পৌরবাসির কথা একদিনও শুনতে আসেননি। সব মিলে ফাস্ট ক্লাস পৌরসভা এখন থার্ড ক্লাস পৌরসভায় পরিনত হয়েছে। ৩০শে জুলাই বুধবার সকালে আড়পাড়া  পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করেছেন। বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। মূলত ভঙ্গুর ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য এমন হাল। এ ছাড়া শহরের ভিতর বিভিন্ন রাস্তা গত ১ বছরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় নাগরিক ভোগান্তি এখন চরমে। গত ১ বছর পৌর প্রশাসকের সঠিক তদারকি না থাকায় এমন হাল বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট আমলের নানা প্রকল্প গত ১ বছরের পৌর প্রশাসকের হাত ধরে পাশ হলে নাগরিক সেবার বেলায় উদাসিনতা দেখা গিয়েছে বরাবরই। শহরের আড়পাড়া পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা মাছ ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করতে বাধ্য হয়েছেন। হাসপাতাল সড়ক, কলেজ রাস্তা, থানা রাস্তা, নলডাঙ্গা রাস্তা, ফয়লা(মাস্টার পাড়ার) রাস্তার বেহাল দশা বৃষ্টির মধ্যে পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি। ভোগান্তির শিকার শুকুর আলী  বলেছেন, আমরা জলাবন্ধতা আছি পৌরবাসী, জামান আক্তার  বলেছেন, নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত আছি আমরা।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

বিদ্যুতের শর্টসার্কিটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ফুলবাড়ীতে ৬ ঘর ছাই—দুই পরিবার নিঃস্ব

কালীগঞ্জে সড়কের বেহাল দশা

পোস্ট হয়েছেঃ ১২:১১:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ পৌরসভা একটি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখা যায় না। ভঙ্গুর ড্রেনেজ, শহরের মধ্যে রাস্তার বেহাল দশায় নাগরিক সেবা এখন অধরা। ৫ আগষ্টের পর মেয়র পদ শূন্য পৌর প্রশাসকের অতিরিক্ত দায়িত্ব পান উপজেলা নিবার্হি কর্মকর্তা। দায়িত্ব নিয়ে তিনিও নাগরিক সেবার মান ঠিক রাখতে পারেননি। পৌর বাসির অভিযোগ ইউএনও পৌরবাসির কথা একদিনও শুনতে আসেননি। সব মিলে ফাস্ট ক্লাস পৌরসভা এখন থার্ড ক্লাস পৌরসভায় পরিনত হয়েছে। ৩০শে জুলাই বুধবার সকালে আড়পাড়া  পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করেছেন। বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। মূলত ভঙ্গুর ড্রেনেজ ব্যবস্থার জন্য এমন হাল। এ ছাড়া শহরের ভিতর বিভিন্ন রাস্তা গত ১ বছরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় নাগরিক ভোগান্তি এখন চরমে। গত ১ বছর পৌর প্রশাসকের সঠিক তদারকি না থাকায় এমন হাল বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ ছাড়া ফ্যাসিস্ট আমলের নানা প্রকল্প গত ১ বছরের পৌর প্রশাসকের হাত ধরে পাশ হলে নাগরিক সেবার বেলায় উদাসিনতা দেখা গিয়েছে বরাবরই। শহরের আড়পাড়া পৌরবাসী সড়কের গর্তে পোনা মাছ ফেলে অভিনব প্রতিবাদ করতে বাধ্য হয়েছেন। হাসপাতাল সড়ক, কলেজ রাস্তা, থানা রাস্তা, নলডাঙ্গা রাস্তা, ফয়লা(মাস্টার পাড়ার) রাস্তার বেহাল দশা বৃষ্টির মধ্যে পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি। ভোগান্তির শিকার শুকুর আলী  বলেছেন, আমরা জলাবন্ধতা আছি পৌরবাসী, জামান আক্তার  বলেছেন, নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত আছি আমরা।