১২:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়িতে তক্ষকসহ চার পাচারকারী আটক

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় তক্ষকসহ চারজন পাচারকারীকে আটক করেছে খাগড়াছড়ি বন বিভাগ। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তক্ষকটি খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কার্যালয় সংলগ্ন সবুজ বনভূমিতে অবমুক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে বন বিভাগ জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে খাগড়াছড়ি বন বিভাগের আওতাধীন রামগড় রেঞ্জ এলাকার ২৩ বিজিবি বৈদ্যপাড়া ক্যাম্পের সামনে থেকে বিজিবি সদস্যদের সহযোগীতায় রামগড় রেঞ্জ কর্তৃক পাচারকালে একটি তক্ষকসহ চারজন পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হচ্ছে– রামগড় উপজেলার মো. আলী আজম (রাকিব), ব্রাক্ষণবাড়িয়ার মো. ইমরানুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জের মো. রুবেল মোল্লা, মো. রাসেল সরকার। পরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তক্ষকটি বনে অবমুক্ত করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা জানান, বৃহস্পতিবার তক্ষকসহ চারজন আসামীকে খাগড়াছড়ি চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে বিজ্ঞ আদালত উদ্ধারকৃত তক্ষকটিকে প্রাকৃতিক পরিবেশে অবমুক্ত করার নির্দেশ প্রদান করেন। আর আটককৃতদের আদালতের নির্দেশে জেল হাজতে প্রেরণ করে। যে তক্ষক আমরা উদ্ধার করেছি সেটি সচারাচর দেখা যায় না। বিরল প্রজাতির। তিনি আরো বলেন, ২০১২ সালে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে তক্ষক সংরক্ষিত প্রাণী।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

আজ বিবি ফাতেমাতুন মানহা’র জন্মদিন

খাগড়াছড়িতে তক্ষকসহ চার পাচারকারী আটক

পোস্ট হয়েছেঃ ০৩:৪০:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় তক্ষকসহ চারজন পাচারকারীকে আটক করেছে খাগড়াছড়ি বন বিভাগ। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তক্ষকটি খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কার্যালয় সংলগ্ন সবুজ বনভূমিতে অবমুক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে বন বিভাগ জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে খাগড়াছড়ি বন বিভাগের আওতাধীন রামগড় রেঞ্জ এলাকার ২৩ বিজিবি বৈদ্যপাড়া ক্যাম্পের সামনে থেকে বিজিবি সদস্যদের সহযোগীতায় রামগড় রেঞ্জ কর্তৃক পাচারকালে একটি তক্ষকসহ চারজন পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতরা হচ্ছে– রামগড় উপজেলার মো. আলী আজম (রাকিব), ব্রাক্ষণবাড়িয়ার মো. ইমরানুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জের মো. রুবেল মোল্লা, মো. রাসেল সরকার। পরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তক্ষকটি বনে অবমুক্ত করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা জানান, বৃহস্পতিবার তক্ষকসহ চারজন আসামীকে খাগড়াছড়ি চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে বিজ্ঞ আদালত উদ্ধারকৃত তক্ষকটিকে প্রাকৃতিক পরিবেশে অবমুক্ত করার নির্দেশ প্রদান করেন। আর আটককৃতদের আদালতের নির্দেশে জেল হাজতে প্রেরণ করে। যে তক্ষক আমরা উদ্ধার করেছি সেটি সচারাচর দেখা যায় না। বিরল প্রজাতির। তিনি আরো বলেন, ২০১২ সালে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে তক্ষক সংরক্ষিত প্রাণী।