
বগুড়া গাবতলী উপজেলার কাগইল ইউনিয়নে ২০০৬ সালে ২০ শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতালের ভিক্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন ততকালীন বিএনপি,র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় প্রায় ১৯ বছরেও হয়নি এই হাসপাতাল। আওয়ামী শাসন আমল বগুড়া জেলা কে শুধু বাকরুদ্ধ নয় রেখেছিলো একঘরে করে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নাম মাত্র উন্নয়ন হলেও উন্নয়ন হয়নি বগুড়া জেলার এর এক মাত্র কারণ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বাড়ি ও বিএনপি,র ঘাটি বগুড়া হওয়ায়। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ বগুড়া গাবতলী উপজেলার কথা শুনলেই প্রথমে মুখে আনেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কথা অথচ আওয়ামী শাসনামলে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে চাকুরী প্রত্যাশীরা বগুড়া গাবতলী কথা উচ্চারণ করলেই ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছে এমনও নজির আছে। গাবতলী উপজেলা থেকে কাগইল ইউনিয়ন এর দূরত্ব প্রায় ২০ কিঃমিঃ এই ইউনিয়ন সহ আশেপাশে ইউনিয়ন এর মানুষের সুচিকিৎসা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তারেক রহমান হাসপাতাল টি নির্মাণ করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তবে স্বৈরশাসকের ষড়যন্ত্রে দেশে এমন অনেক উন্নয়ন করতে পারেননি তিনি। গ্রামের অসচ্ছল চিকিৎসা বঞ্চিত মানুষগুলো প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখে কাগইলে একটি হাসপাতাল হবে তারা সেবা ও সুচিকিৎসা পাবে। কাগলই ইউনিয়ন থেকে মেডিকেল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স দূরবর্তী হওয়ায় চিকিৎসা সেবা থেকে অনেকটাই বঞ্চিত এই এলাকা সহ আশেপাশে এলাকার লোকজন। কাগইল ইউনিয়ন বিএনপি ও গাবতলী উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন নেতাকর্মীদের সাথে কথা বললে তারা জানান, আমরা দীর্ঘ দিন অবহেলায় ছিলাম তবে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসলে শুধু গাবতলী উপজেলা নয় তথা পুরো দেশ নতুন রূপে নতুন সাজে সজ্জিত হবে। দেশের অসমাপ্ত যে কাজগুলো আছে তা ইনশাল্লাহ বিএনপির হাত ধরেই সমাপ্ত হবে।