
নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থী এক ছাত্রীকে অপহরণের মামলায় অভিযুক্ত আরাফাত হোসেন ও তার মা নাসরিন আক্তারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থী এক ছাত্রীকে অপহরণের মামলায় অভিযুক্ত আরাফাত হোসেন ও তার মা নাসরিন আক্তারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী এক ছাত্রীকে (১৬) অপহরণের মামলায় অভিযুক্ত আরাফাত হোসেন (২১) ও তার মা নাসরিন আক্তারকে (৪৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে নোয়াখালী জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এর আগে সোমবার রাতে বসুরহাট পৌরসভার ৮ নাম্বার ওয়ার্ড থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। নাসরিন আক্তার ফেনী জেলার দাগনভুঁইয়া উপজেলার রামনগর গ্রামের আবুল বাসারের স্ত্রী।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ২৬ এপ্রিল কোম্পানীগঞ্জ থানায় আরাফাত হোসেন, তার মা নাসরিন আক্তার ও বন্ধু কাজী সাব্বির হোসেনের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২৩ এপ্রিল ওই ছাত্রী এসএসসি পরীক্ষা দিতে গেলে বসুরহাট আবদুল হালিম করোনেশন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে বন্ধুর সহায়তায় তাকে অপহরণ করেন আরাফাত। কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেন, অপহরণ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে নাসরিন আক্তার ও আরাফাত হোসেনকে গ্রেফতার করে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়েছে। একই বিষয়ে আসামির আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাওছার ইমাম বলেন, ছেলে-মেয়ে আগেই বিয়ে করেছেন। মেয়ের পরিবার এতে রাজি না হওয়ায় ইচ্ছেকৃতভাবে ছেলের সঙ্গে মেয়ে উধাও হয়ে গেছেন। এখানে অপহরণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি আমরা আদালতকে অবহিত করব।
এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে ২৬ এপ্রিল কোম্পানীগঞ্জ থানায় আরাফাত হোসেন, তার মা নাসরিন আক্তার ও বন্ধু কাজী সাব্বির হোসেনের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২৩ এপ্রিল ওই ছাত্রী এসএসসি পরীক্ষা দিতে গেলে বসুরহাট আবদুল হালিম করোনেশন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে বন্ধুর সহায়তায় তাকে অপহরণ করেন আরাফাত। কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেন, অপহরণ মামলার এজাহারভুক্ত আসামি হিসেবে নাসরিন আক্তার ও আরাফাত হোসেনকে গ্রেফতার করে ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করা হয়েছে। একই বিষয়ে আসামির আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাওছার ইমাম বলেন, ছেলে-মেয়ে আগেই বিয়ে করেছেন। মেয়ের পরিবার এতে রাজি না হওয়ায় ইচ্ছেকৃতভাবে ছেলের সঙ্গে মেয়ে উধাও হয়ে গেছেন। এখানে অপহরণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বিষয়টি আমরা আদালতকে অবহিত করব।