
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার বাড়বকুণ্ডে অবস্থিত “মকবুলার রহমান জুট মিল“ এর শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য বকেয়া পাওনা পরিশোধ না করে এবং মিলের ভিতরে অবস্থানরত শ্রমিকদের উচ্ছেদের প্রতিবাদে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদল বাড়বকুণ্ড “মকবুলার রহমান জুট মিল“ শাখার আয়োজনে শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।অদ্য ২০মে (মঙ্গলবার) বিকাল ৪টায় মিলগেট প্রাঙ্গণে উক্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মিলের সাবেক সিবিএ সাধারণ সম্পাদক মোঃ আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে যুবদল নেতা আবদুল আলীমের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডা. কমল কদর।
বিশেষ অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য জহুরুল আলম জহুর, সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী মোঃ মহিউদ্দিন, উত্তর জেলা কৃষকদলের আহবায়ক বদিউল আলম বদরুল, বাড়বকুণ্ড ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ, উত্তর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আওরঙ্গজেব মোস্তফা, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ফজলুর করিম চৌধুরী, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. শাহাবুদ্দিন রাজু, উত্তর জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি লোকমান হোসেন রাকিব, উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি আবুল বশর ভূঁইয়া, পৌর শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, মৎস্যজীবি দল সভাপতি ইলিয়াস হোসেন, ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি নুরনবী সাইফুল, সাধারণ সম্পাদক একরাম হোসেন, ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক নেতা গিয়াস উদ্দিন, ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ইলিয়াস।
বিশেষ অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য জহুরুল আলম জহুর, সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী মোঃ মহিউদ্দিন, উত্তর জেলা কৃষকদলের আহবায়ক বদিউল আলম বদরুল, বাড়বকুণ্ড ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ, উত্তর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আওরঙ্গজেব মোস্তফা, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ফজলুর করিম চৌধুরী, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. শাহাবুদ্দিন রাজু, উত্তর জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি লোকমান হোসেন রাকিব, উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি আবুল বশর ভূঁইয়া, পৌর শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, মৎস্যজীবি দল সভাপতি ইলিয়াস হোসেন, ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি নুরনবী সাইফুল, সাধারণ সম্পাদক একরাম হোসেন, ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক নেতা গিয়াস উদ্দিন, ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. ইলিয়াস।
আরও উপস্থিত ছিলেন মুমিন উদ্দিন মিন্টু, উত্তর জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম উদ্দিন, আব্দুল আলিম, ইসমাইল আরিফ, ইঞ্জিনিয়ার সাইফুদ্দিন, নুর আলম, রেজাউল করিম খোকন, খোরশেদ, সায়েদ খান প্রমুখ।
বক্তারা হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, মিলের শ্রমিক কর্মচারীদের বকেয়া পাওনা পরিশোধ না করে মিল বিক্রি করলে যে কোন অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য মিল কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবেন। অনেক শ্রমিক, কর্মচারী মৃত্যু বরণ করেছে তাদের পরিবার মানবেত জীবন যাপন করছে। তাদের হাতে বকেয়া পাওনা তুলে দিয়ে তবেই মিল বিক্রীর চিন্তা করুন।