০২:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে বিমান দুর্ঘটনায় আহত ভোলার মেয়ে নাজিয়া নিঝুমের মৃত্যু — পরিবারের শোক

  • মোঃ ইমন
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:৩৩:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
  • 124
 ঢাকার উত্তরা এলাকায় অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে অবশেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ভোলার দৌলতখান উপজেলার মেয়ে নাজিয়া নিঝুম (২২)।
তিনি উপজেলার নুর মিয়ারহাট এলাকার চাঁন গাজী হাওলাদার বাড়ির আশরাফুল ইসলাম নিরব হাওলাদারের একমাত্র কন্যা।
জানা গেছে, গতকাল মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভবনে একটি প্রশিক্ষণ বিমান ভেঙে পড়ার ঘটনায় মারাত্মক আহত হন নিঝুম। তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। প্রায় একদিন ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে সোমবার (২২ জুলাই) ভোর ৫টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
ঘটনার সময় নাজিয়ার ভাইও একই ভবনে অবস্থান করছিলেন। দুর্ঘটনায় তিনিও আহত হন এবং এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। প্রিয় বোনকে হারিয়ে তিনি শয্যাশায়ী অবস্থাতেই শোকবিহ্বল। পরিবারের একমাত্র মেয়ে নিঝুমের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।নাজিয়া নিঝুম ছিলেন মেধাবী ছাত্রী এবং সদা হাস্যোজ্জ্বল এক প্রাণ। তার অকাল মৃত্যুতে স্কুল-কলেজ বন্ধু, আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিবেশীদের মাঝে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। পরিবারের সদস্যদের আহাজারিতে এলাকাজুড়ে চলছে শোকাবহ পরিবেশ।
দাফন ও জানাজার সময়সূচি পারিবারিকভাবে পরে জানানো হবে বলে নিশ্চিত করেছেন স্বজনরা।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

নন্দীগ্রামে মুদি দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে বিমান দুর্ঘটনায় আহত ভোলার মেয়ে নাজিয়া নিঝুমের মৃত্যু — পরিবারের শোক

পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:৩৩:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
 ঢাকার উত্তরা এলাকায় অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে অবশেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ভোলার দৌলতখান উপজেলার মেয়ে নাজিয়া নিঝুম (২২)।
তিনি উপজেলার নুর মিয়ারহাট এলাকার চাঁন গাজী হাওলাদার বাড়ির আশরাফুল ইসলাম নিরব হাওলাদারের একমাত্র কন্যা।
জানা গেছে, গতকাল মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভবনে একটি প্রশিক্ষণ বিমান ভেঙে পড়ার ঘটনায় মারাত্মক আহত হন নিঝুম। তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। প্রায় একদিন ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে সোমবার (২২ জুলাই) ভোর ৫টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
(ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
ঘটনার সময় নাজিয়ার ভাইও একই ভবনে অবস্থান করছিলেন। দুর্ঘটনায় তিনিও আহত হন এবং এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। প্রিয় বোনকে হারিয়ে তিনি শয্যাশায়ী অবস্থাতেই শোকবিহ্বল। পরিবারের একমাত্র মেয়ে নিঝুমের মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।নাজিয়া নিঝুম ছিলেন মেধাবী ছাত্রী এবং সদা হাস্যোজ্জ্বল এক প্রাণ। তার অকাল মৃত্যুতে স্কুল-কলেজ বন্ধু, আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিবেশীদের মাঝে শোকের ছায়া বিরাজ করছে। পরিবারের সদস্যদের আহাজারিতে এলাকাজুড়ে চলছে শোকাবহ পরিবেশ।
দাফন ও জানাজার সময়সূচি পারিবারিকভাবে পরে জানানো হবে বলে নিশ্চিত করেছেন স্বজনরা।