০২:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিম্নমানের কাজ ২কোটি টাকা পুরোটাই পানিতে,ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

  • mh murad
  • পোস্ট হয়েছেঃ ১১:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
  • 37
দিনাজপুরের হাকিপুর থানায় রাস্তার কাজ নিম্নমানের হওয়ায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী।হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে আসছে কার্পেটিং, নতুন সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে গর্ত।

সম্প্রতি দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার  বাশমুড়ি হাট  থেকে রিকাবি ও চকচকা হয়ে পালশা পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক শুরু হয় পাকা করনের কাজ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ পিচ ঢালাইয়ের কিছুদিনের মধ্যেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং। নিম্নমানের কাজের অভিযোগ এনে কার্পেটিং বন্ধ করে দেন এলাকাবাসী। তাদের ভাস্যমতে চারদিন পূর্বে কার্পেটিং করা হয় এই রাস্তা কিন্তু হাতদিয়ে চাপ বা ঠেলা দিলেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং। পিচ জয়েন্ট  হয় নাই এমনিতেই উঠে যাচ্ছে এখনই তাহলে তো ৪-৫ মাসেই পুরো রাস্তা কার্পেটিং উঠে যাবে। এমনকি মুরগি হাচড়  দিলেও রাস্তার কার্পেটিং উঠে যাচ্ছে।তাহলে এই রাস্তা করে কি লাভ।
১.৯২ কিলোমিটার রাস্তার পাকা করনের ব্যাগ ধরা হয়েছে ২কোটি ৮ লাখ ১৪হাজার টাকা।
তবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বলতেছে শিডিউল সিডিউল অনুযায়ী কাজ হচ্ছে বলে দাবি তাদের। আরও বলেন কাজের গুণগত মান ১০০% এবং তাপমাত্রা ৩৪ ৩৫ ডিগ্রি চলতেছে বলেই পিচগুলো নাকি জয়েন হয় নাই এখনও।
উপজেলা প্রকৌশলীর ভাষ্যমতে কাজ যদি নিম্নমানের হয়। স্পেসিফিকেশন মোতাবেক যদি না হয় তাহলে আমার উপরে অথরিটি আছে তার কাজটি শেষ হওয়ার পর  আমারে কাজটি বুঝিয়ে দেওয়ার পর ল্যাবরেটরি টেস্ট করা হবে। এর পর যদি কাজের মান নিম্নমানের থাকে তাহলে তাদের বিল পেমেন্ট হবে না।আমার এখান থেকে কোন পেমেন্ট হবে না।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ঝিনাইদহে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

নিম্নমানের কাজ ২কোটি টাকা পুরোটাই পানিতে,ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:৪৯:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
দিনাজপুরের হাকিপুর থানায় রাস্তার কাজ নিম্নমানের হওয়ায় ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী।হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে আসছে কার্পেটিং, নতুন সড়কে সৃষ্টি হচ্ছে গর্ত।

সম্প্রতি দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার  বাশমুড়ি হাট  থেকে রিকাবি ও চকচকা হয়ে পালশা পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক শুরু হয় পাকা করনের কাজ।
এলাকাবাসীর অভিযোগ পিচ ঢালাইয়ের কিছুদিনের মধ্যেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং। নিম্নমানের কাজের অভিযোগ এনে কার্পেটিং বন্ধ করে দেন এলাকাবাসী। তাদের ভাস্যমতে চারদিন পূর্বে কার্পেটিং করা হয় এই রাস্তা কিন্তু হাতদিয়ে চাপ বা ঠেলা দিলেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং। পিচ জয়েন্ট  হয় নাই এমনিতেই উঠে যাচ্ছে এখনই তাহলে তো ৪-৫ মাসেই পুরো রাস্তা কার্পেটিং উঠে যাবে। এমনকি মুরগি হাচড়  দিলেও রাস্তার কার্পেটিং উঠে যাচ্ছে।তাহলে এই রাস্তা করে কি লাভ।
১.৯২ কিলোমিটার রাস্তার পাকা করনের ব্যাগ ধরা হয়েছে ২কোটি ৮ লাখ ১৪হাজার টাকা।
তবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বলতেছে শিডিউল সিডিউল অনুযায়ী কাজ হচ্ছে বলে দাবি তাদের। আরও বলেন কাজের গুণগত মান ১০০% এবং তাপমাত্রা ৩৪ ৩৫ ডিগ্রি চলতেছে বলেই পিচগুলো নাকি জয়েন হয় নাই এখনও।
উপজেলা প্রকৌশলীর ভাষ্যমতে কাজ যদি নিম্নমানের হয়। স্পেসিফিকেশন মোতাবেক যদি না হয় তাহলে আমার উপরে অথরিটি আছে তার কাজটি শেষ হওয়ার পর  আমারে কাজটি বুঝিয়ে দেওয়ার পর ল্যাবরেটরি টেস্ট করা হবে। এর পর যদি কাজের মান নিম্নমানের থাকে তাহলে তাদের বিল পেমেন্ট হবে না।আমার এখান থেকে কোন পেমেন্ট হবে না।