০৪:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়া শেরপুরে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস এলাকা থেকে সাবেক কাউন্সিলর চন্দন কুমার দাস গ্রেফতার

  • আমিনুল হক
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০১:২৯:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫
  • 105

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির দায়ের করা একটি মামলায় পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর চন্দন কুমার দাস রিংকুকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে শহরের সাব -রেজিস্ট্রি অফিস চত্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি শেরপুর পৌর শহরের কর্মকার পাড়ার মৃত হিরেন চন্দ্র দাসের ছেলে।

জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডের খেজুরতলা এলাকায় একটি বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, ওইদিন আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিলে হামলা চালিয়ে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে আহত করেন। এসময় ককটেল বিস্ফোরণ এবং বিএনপির কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে দলীয় কার্যালয়ে প্রায় এক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়।

প্রায় এক বছর পর, ২০২৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে বিএনপির শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে শেরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় আওয়ামী লীগের দুই সাবেক সংসদ সদস্য, তাঁদের ছেলে ও ব্যক্তিগত সহকারীসহ মোট ১৪১ জনকে আসামি করা হয়। এ ছাড়াও মামলায় উল্লেখ করা হয় অনেক অজ্ঞাতনামা আরো অনেকে ।

এ বিষয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈনুদ্দিন জানান, মামলার তদন্তে চন্দন কুমার দাসের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তাই তাকে আইনি প্রক্রিয়ায় গ্রেফতার করা হয়েছে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

নাগেশ্বরীতে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

বগুড়া শেরপুরে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস এলাকা থেকে সাবেক কাউন্সিলর চন্দন কুমার দাস গ্রেফতার

পোস্ট হয়েছেঃ ০১:২৯:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির দায়ের করা একটি মামলায় পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর চন্দন কুমার দাস রিংকুকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে শহরের সাব -রেজিস্ট্রি অফিস চত্বর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি শেরপুর পৌর শহরের কর্মকার পাড়ার মৃত হিরেন চন্দ্র দাসের ছেলে।

জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শেরপুর বাসস্ট্যান্ডের খেজুরতলা এলাকায় একটি বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, ওইদিন আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা মিছিলে হামলা চালিয়ে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে আহত করেন। এসময় ককটেল বিস্ফোরণ এবং বিএনপির কার্যালয়ে ব্যাপক ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। এতে দলীয় কার্যালয়ে প্রায় এক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়।

প্রায় এক বছর পর, ২০২৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে বিএনপির শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু বাদী হয়ে শেরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় আওয়ামী লীগের দুই সাবেক সংসদ সদস্য, তাঁদের ছেলে ও ব্যক্তিগত সহকারীসহ মোট ১৪১ জনকে আসামি করা হয়। এ ছাড়াও মামলায় উল্লেখ করা হয় অনেক অজ্ঞাতনামা আরো অনেকে ।

এ বিষয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈনুদ্দিন জানান, মামলার তদন্তে চন্দন কুমার দাসের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তাই তাকে আইনি প্রক্রিয়ায় গ্রেফতার করা হয়েছে।