০৩:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নান্দাইলে প্রশাসনের উদ্যোগে কালীগঞ্জ বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মসুল্লী ইউনিয়নের কালীগঞ্জ রেলওয়ে সেতু বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) গণহত্যা দিবসে নান্দাইল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমিনা সাত্তারের নেতৃত্বে দুপুর ১২টায় উক্ত বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ফয়জুর রহমান, নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন সহ সঙ্গীয় ফোর্স উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য উপজেলার কালীগঞ্জ বাজার সংলগ্ন মুসুল্লী ইউনিয়নের শুভখিলা গ্রামে কালিগঞ্জ রেলসেতুতে ১৯৭১ সনের ২৫ মার্চ এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা ও রাজাকার আল বদররা মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষকে সেতুতে দাঁড় করিয়ে গুলি করে গণহত্যা করে। শুধু তাই নয়, সেখানে নারী ও শিশুদেরকেও নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিতো পাকিস্তানি বাহিনী। উক্ত রেলসেতুটি তথা বধ্যভূমিটি আজ কালের স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে।

ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

কুড়িগ্রামে পৃথক দুটি অভিযানে ২৫ পিস ইয়াবা ৪ কেজি গাঁজা ও ২৫ বোতল ইস্কাফসহ ২ মাদককারবারি গ্রেফতার

নান্দাইলে প্রশাসনের উদ্যোগে কালীগঞ্জ বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:২৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার মসুল্লী ইউনিয়নের কালীগঞ্জ রেলওয়ে সেতু বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) গণহত্যা দিবসে নান্দাইল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমিনা সাত্তারের নেতৃত্বে দুপুর ১২টায় উক্ত বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ফয়জুর রহমান, নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন সহ সঙ্গীয় ফোর্স উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য উপজেলার কালীগঞ্জ বাজার সংলগ্ন মুসুল্লী ইউনিয়নের শুভখিলা গ্রামে কালিগঞ্জ রেলসেতুতে ১৯৭১ সনের ২৫ মার্চ এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা ও রাজাকার আল বদররা মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষকে সেতুতে দাঁড় করিয়ে গুলি করে গণহত্যা করে। শুধু তাই নয়, সেখানে নারী ও শিশুদেরকেও নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিতো পাকিস্তানি বাহিনী। উক্ত রেলসেতুটি তথা বধ্যভূমিটি আজ কালের স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে।