১০:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১৫ বছরের কিশোরী ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা

  • প্রতিনিধির নাম
  • পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৪৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 59
সুনামগঞ্জের সদর উপজেলার বাসিন্দা নাবালিকা এক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের আব্দুল্লাপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত মজবিল আলী’র ছেলে আরশ আলীর (৪৫) বিরুদ্ধে। ১৫ বছরের ওই নাবালিকা এখন পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। বিষয়টি জানিয়ে ভুক্তভোগীর বড় ভাই সুনামগঞ্জ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগীর বড়ভাই উল্লেখ করেছেন, আরশ আলী তাদের পার্শ্ববর্তী গ্রামের লোক হয়। আত্মীয়তার সম্পর্কের কারণে সে প্রায় সময়ই বাড়িতে যাতায়াত করত। আমার মা প্রতিদিন জীবন জীবিকার কারণে বিভিন্ন লোকের বাড়িতে কাজকর্ম করে বিকালবেলা বাড়িতে আসেন। বাবা দিনমজুরের কাজের জন্য বাইরে থাকেন। এই অবস্থায় আরশ আলী আমার বোনের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে দৈহিক মেলামেশা করে। কয়েকদিন হয় আমার বোন শারীরিক ও দৈহিকভাবে অসুস্থতা অনুভব করলে এবং শারীরিক অসুস্থতার ধরণ সন্দেহজনক হওয়ায় আমার মা ঘটনার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। এসময় সে জানায়, আরশ আলী প্রায় সময়ই ঘরে কেউ না থাকা অবস্থায় ফুসলিয়ে স্বামী-স্ত্রী’র মত দৈহিক মেলামেশা করে। এদিকে শনিবার নাবালিকা কিশোরীকে ডক্টর’স ল্যাবে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করিয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। ডা. আফজাল হোসাইন স্বাক্ষরিত আল্ট্রাসনোগ্রাফি’র প্রতিবেদনে নাবালিকার পেটে বাচ্চা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি মো. আবুল কালাম বললেন, এই বিষয়ে মামলা নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে ধরতে চেষ্টা চলছে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

জুড়ীতে নিসচা’র সড়ক সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১৫ বছরের কিশোরী ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৪৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সুনামগঞ্জের সদর উপজেলার বাসিন্দা নাবালিকা এক মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের আব্দুল্লাপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত মজবিল আলী’র ছেলে আরশ আলীর (৪৫) বিরুদ্ধে। ১৫ বছরের ওই নাবালিকা এখন পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। বিষয়টি জানিয়ে ভুক্তভোগীর বড় ভাই সুনামগঞ্জ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগপত্রে ভুক্তভোগীর বড়ভাই উল্লেখ করেছেন, আরশ আলী তাদের পার্শ্ববর্তী গ্রামের লোক হয়। আত্মীয়তার সম্পর্কের কারণে সে প্রায় সময়ই বাড়িতে যাতায়াত করত। আমার মা প্রতিদিন জীবন জীবিকার কারণে বিভিন্ন লোকের বাড়িতে কাজকর্ম করে বিকালবেলা বাড়িতে আসেন। বাবা দিনমজুরের কাজের জন্য বাইরে থাকেন। এই অবস্থায় আরশ আলী আমার বোনের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে দৈহিক মেলামেশা করে। কয়েকদিন হয় আমার বোন শারীরিক ও দৈহিকভাবে অসুস্থতা অনুভব করলে এবং শারীরিক অসুস্থতার ধরণ সন্দেহজনক হওয়ায় আমার মা ঘটনার কারণ জিজ্ঞাসা করেন। এসময় সে জানায়, আরশ আলী প্রায় সময়ই ঘরে কেউ না থাকা অবস্থায় ফুসলিয়ে স্বামী-স্ত্রী’র মত দৈহিক মেলামেশা করে। এদিকে শনিবার নাবালিকা কিশোরীকে ডক্টর’স ল্যাবে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করিয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। ডা. আফজাল হোসাইন স্বাক্ষরিত আল্ট্রাসনোগ্রাফি’র প্রতিবেদনে নাবালিকার পেটে বাচ্চা রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি মো. আবুল কালাম বললেন, এই বিষয়ে মামলা নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে ধরতে চেষ্টা চলছে।