
গত বছরের এই দিনে যারা স্বৈরাচারী শাসন টিকিয়ে রাখার অপচেষ্টায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন, তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। দেশীয় অস্ত্রধারী ও তাদের দোসরদের দ্বারা সংঘটিত সেই নৃশংস হামলার ফলে বহু নিরীহ মানুষ আহত, পঙ্গু ও দৃষ্টিশক্তিহীন হয়ে পড়েন। তাঁদের সাহস, আত্মত্যাগ এবং দেশপ্রেমকে আমরা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের আত্মত্যাগ ইতিহাসের পাতায় রক্তাক্ষরে লেখা থাকবে। তাঁদের পরিবার এবং আহতদের প্রতি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের একটি পবিত্র ও অপরিহার্য দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রের অঙ্গীকার দৃঢ় ও অবিচল থাকা উচিত।আমরা আশা করি, এই আত্মত্যাগের চেতনাকে ধারণ করে গণতন্ত্র, ন্যায় ও মানবাধিকারের পথচলা আরও সুদৃঢ় হবে।