০২:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোয়াখালী কবিরহাটে বিজিএফআই চাল বিতরণে অনিয়ম: ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ

নোয়াখালী কবিরহাট বাটইয়া ইউনিয়নের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বরাদ্দকৃত বিজিএফআই-এর চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, প্রতি বছর দুটি ঈদে সরকারের পক্ষ থেকে এই চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়, যথারীতি এই বছরে বাটইয়া ইউনিয়নে  ২১০০ পরিবারের জন্য ১০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে, এ বছর চাল বিতরণের দায়িত্বে থাকা বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান হাসান সাহেবের মাধ্যমে বিতরণের সময় ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন অনেক সুবিধাভোগী। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বরাদ্দ অনুযায়ী প্রতিটি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তাদের প্রাপ্য থেকে কম চাল দেওয়া হয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, ওজনে কম দেওয়ার কারণে তারা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এলাকাবাসী সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। গরিব ও অসহায় মানুষের জন্য বরাদ্দকৃত চাল  বিতরণে কোনো অনিয়ম মেনে নেওয়া যায় না। তাই দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে সাধারণ মানুষের আস্থা বিনষ্ট হবে এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা বাধাগ্রস্ত হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি বৃদ্ধি ও অনিয়ম বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, তা এখন দেখার বিষয়।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

ঝিনাইদহে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

নোয়াখালী কবিরহাটে বিজিএফআই চাল বিতরণে অনিয়ম: ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৭:১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫
নোয়াখালী কবিরহাট বাটইয়া ইউনিয়নের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য বরাদ্দকৃত বিজিএফআই-এর চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, প্রতি বছর দুটি ঈদে সরকারের পক্ষ থেকে এই চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়, যথারীতি এই বছরে বাটইয়া ইউনিয়নে  ২১০০ পরিবারের জন্য ১০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে, এ বছর চাল বিতরণের দায়িত্বে থাকা বর্তমান প্যানেল চেয়ারম্যান হাসান সাহেবের মাধ্যমে বিতরণের সময় ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন অনেক সুবিধাভোগী। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বরাদ্দ অনুযায়ী প্রতিটি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তাদের প্রাপ্য থেকে কম চাল দেওয়া হয়েছে। অনেকেই অভিযোগ করেছেন, ওজনে কম দেওয়ার কারণে তারা ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এলাকাবাসী সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। গরিব ও অসহায় মানুষের জন্য বরাদ্দকৃত চাল  বিতরণে কোনো অনিয়ম মেনে নেওয়া যায় না। তাই দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে সাধারণ মানুষের আস্থা বিনষ্ট হবে এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা বাধাগ্রস্ত হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি বৃদ্ধি ও অনিয়ম বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, তা এখন দেখার বিষয়।