০৪:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুই থানার মোরে দুই গ্রামের লোকজনের মাইকিং করে তুমুল সংঘর্ষ

চিলমারী হরিপুর তিস্তা ব্রিজ উদ্বোধনের অপেক্ষায়  যেখানে লাখো মানুষের অপেক্ষা ঠিক সেই রাস্তায়  দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষ বেড়েই চলেছে। ঘটনাটি ঘটছে চিলমারী হরিপুর তিস্তা ব্রিজ যাওয়ার রাস্তার দুই থানার মোর এলাকায়। জানা যায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঈদের পরের দিন থেকেই দুই গ্রামের লোকের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বেঁধেই চলেছে। যার ফলে এক গ্রামের লোক অপর গ্রামে প্রবেশ করলেই মারধর সহ গণধোলাইর মত অবস্থার শিকার হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১০ এপ্রিল রোজ বৃহস্পতিবার  সকাল থেকেই দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে অংশ নেয় দুই গ্রামের শিশু  নারী যুবক বৃদ্ধ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পেশার মানুষ। এ সময় প্রত্যেকের হাতে বিভিন্ন ধরনের দেশি অস্ত্রসহ লাঠি নিয়ে ব্যাপক ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এ সময় দুই গ্রামের বেশ কয়েকজন লোক আহত হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় আলমগীর হোসেন নামের এক যুবক কে চিলমারী হাসপাতালে আনা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজে দ্রুত পাঠানো হয়। এমত অবস্থায় পরিস্থিতি থমথমে বিরাজ করলে সেখানে সেনাবাহিনী  চিলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার চিলমারী থানার পুলিশ সাংবাদিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব  উপস্থিত হন। তাদের উপস্থিতিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এ সময় দুই গ্রামের লোকজনের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি দ্রুত নিরসনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

বিয়ে শেষে ভাগ্নিকে এগিয়ে দিতে গিয়ে খুন হলেন মামা

দুই থানার মোরে দুই গ্রামের লোকজনের মাইকিং করে তুমুল সংঘর্ষ

পোস্ট হয়েছেঃ ১১:২৭:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
চিলমারী হরিপুর তিস্তা ব্রিজ উদ্বোধনের অপেক্ষায়  যেখানে লাখো মানুষের অপেক্ষা ঠিক সেই রাস্তায়  দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষ বেড়েই চলেছে। ঘটনাটি ঘটছে চিলমারী হরিপুর তিস্তা ব্রিজ যাওয়ার রাস্তার দুই থানার মোর এলাকায়। জানা যায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঈদের পরের দিন থেকেই দুই গ্রামের লোকের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বেঁধেই চলেছে। যার ফলে এক গ্রামের লোক অপর গ্রামে প্রবেশ করলেই মারধর সহ গণধোলাইর মত অবস্থার শিকার হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১০ এপ্রিল রোজ বৃহস্পতিবার  সকাল থেকেই দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে অংশ নেয় দুই গ্রামের শিশু  নারী যুবক বৃদ্ধ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পেশার মানুষ। এ সময় প্রত্যেকের হাতে বিভিন্ন ধরনের দেশি অস্ত্রসহ লাঠি নিয়ে ব্যাপক ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এ সময় দুই গ্রামের বেশ কয়েকজন লোক আহত হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় আলমগীর হোসেন নামের এক যুবক কে চিলমারী হাসপাতালে আনা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজে দ্রুত পাঠানো হয়। এমত অবস্থায় পরিস্থিতি থমথমে বিরাজ করলে সেখানে সেনাবাহিনী  চিলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার চিলমারী থানার পুলিশ সাংবাদিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব  উপস্থিত হন। তাদের উপস্থিতিতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এ সময় দুই গ্রামের লোকজনের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি দ্রুত নিরসনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানান।