০৯:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ১৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

কেশবপুর উপজেলার গড়ভাঙ্গা ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার রেজাউল ইসলাম এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়মিত আসেন না তার বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, পরীক্ষার হলে নকল সরবরাহ, সহকারী শিক্ষকদের হেনস্থা  হয়রানি ও অর্থ আত্মসাৎসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে এলাকাবাসী, মাদ্রাসা শিক্ষক ও অভিভাবকরা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগও দায়ের করেছেন। অনেক শিক্ষক ফেসবুক লাইভে এসে এসবের দ্রুত তদন্তের দাবি করেছেন।
সরেজমিনে জানা যায়, বিগত ৩০ বছর ধরে ভুয়া বিলও ভাউচারে মাদ্রাসা ফান্ডের অর্থ হরিলুট করছেন রেজাউল ইসলাম নামে ওই মাদ্রাসার সুপার। হিসাব চাইলে দেওয়া হয় না হিসাব।  কর্মচারী নিয়োগ বাণিজ্য করে নিজের আত্মীয়স্বজনকে বিধিবহির্ভূতভাবে নিয়োগ দেন। এলাকাবাসী এ নিয়ে মানববন্ধনও করেছেন।
প্রতি বছর প্রায় লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করছেন তিনি। বিগত ৩০ বছর ধরে চলা এই অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলার কেউ সাহস পায় না। এ নিয়ে স্থানীয় এলাকাবাসীর একাধিক অভিযোগ
অদেওয়ার পরও এডহক কমিটির সভাপতি যোগসূত্রে সুপারের অপকর্ম ঠকানো যাচ্ছে না  এবিষয়ে   উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি নেই বলে জানান সহকারী শিক্ষক বৃন্দ।
এ বিষয়ে মাদ্রাসা সুপার রেজাউল ইসলাম  কাছে একাধিকবার কল দিলেও তার কোন যোগাযোগ পাওয়া যায়নি।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

‎ব্রাহ্মণপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৮:৩৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫
কেশবপুর উপজেলার গড়ভাঙ্গা ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার রেজাউল ইসলাম এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়মিত আসেন না তার বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি, পরীক্ষার হলে নকল সরবরাহ, সহকারী শিক্ষকদের হেনস্থা  হয়রানি ও অর্থ আত্মসাৎসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে এলাকাবাসী, মাদ্রাসা শিক্ষক ও অভিভাবকরা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগও দায়ের করেছেন। অনেক শিক্ষক ফেসবুক লাইভে এসে এসবের দ্রুত তদন্তের দাবি করেছেন।
সরেজমিনে জানা যায়, বিগত ৩০ বছর ধরে ভুয়া বিলও ভাউচারে মাদ্রাসা ফান্ডের অর্থ হরিলুট করছেন রেজাউল ইসলাম নামে ওই মাদ্রাসার সুপার। হিসাব চাইলে দেওয়া হয় না হিসাব।  কর্মচারী নিয়োগ বাণিজ্য করে নিজের আত্মীয়স্বজনকে বিধিবহির্ভূতভাবে নিয়োগ দেন। এলাকাবাসী এ নিয়ে মানববন্ধনও করেছেন।
প্রতি বছর প্রায় লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করছেন তিনি। বিগত ৩০ বছর ধরে চলা এই অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলার কেউ সাহস পায় না। এ নিয়ে স্থানীয় এলাকাবাসীর একাধিক অভিযোগ
অদেওয়ার পরও এডহক কমিটির সভাপতি যোগসূত্রে সুপারের অপকর্ম ঠকানো যাচ্ছে না  এবিষয়ে   উপজেলা প্রশাসনের দৃষ্টি নেই বলে জানান সহকারী শিক্ষক বৃন্দ।
এ বিষয়ে মাদ্রাসা সুপার রেজাউল ইসলাম  কাছে একাধিকবার কল দিলেও তার কোন যোগাযোগ পাওয়া যায়নি।