০৩:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নড়াইলে কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

সিভিল সার্জন অফিসের আয়োজনে ও ইউনিসেফের সহযোগিতায় সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে সদরের গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন-সিভিল সার্জন ডাক্তার আব্দুর রশিদ।
গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন-সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুব্রত কুমার, ডাক্তার ইসমাইল হোসেন বাপ্পী, সহকারী শিক্ষক শিখা রানী, তাপস পাঠক, জেলা স্বাস্থ্য তত্ত¡াবধায়ক দুলাল চন্দ্র গাইন, স্বাস্থ্য পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষার্থী রূপক ভৌমিক, বৈশাখী গুপ্ত, সৌম পাঠক, বিথী পাঠকসহসহ অনেকে। কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্পের মাধ্যমের ছেলে-মেয়েদের কৈশোরকালীন সময়ে সুস্থ-সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠার বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হয়।
স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব মতে ১০ থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত সময়টা কৈশোরকাল। এ বয়সে হরমোন পরিবর্তন হয়। এ কারণে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। ওজন ও উচ্চতা বাড়ে, হাড়ের গঠন হয়, পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন হয়। এ সময়ে তাদের ‘গাইড’ করার প্রয়োজন হয়।
এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে শিক্ষার্থীদের কৈশোরকালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। নড়াইলের তিনটি উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং কয়েকটি কমিউনিটি ক্লিনিকে এ কার্যক্রম চালু আছে।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

গোপালগঞ্জের যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই শহীদদের স্মরণ

নড়াইলে কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:১২:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫
সিভিল সার্জন অফিসের আয়োজনে ও ইউনিসেফের সহযোগিতায় সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে সদরের গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন-সিভিল সার্জন ডাক্তার আব্দুর রশিদ।
গুয়াখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন-সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুব্রত কুমার, ডাক্তার ইসমাইল হোসেন বাপ্পী, সহকারী শিক্ষক শিখা রানী, তাপস পাঠক, জেলা স্বাস্থ্য তত্ত¡াবধায়ক দুলাল চন্দ্র গাইন, স্বাস্থ্য পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষার্থী রূপক ভৌমিক, বৈশাখী গুপ্ত, সৌম পাঠক, বিথী পাঠকসহসহ অনেকে। কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্পের মাধ্যমের ছেলে-মেয়েদের কৈশোরকালীন সময়ে সুস্থ-সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠার বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হয়।
স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব মতে ১০ থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত সময়টা কৈশোরকাল। এ বয়সে হরমোন পরিবর্তন হয়। এ কারণে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। ওজন ও উচ্চতা বাড়ে, হাড়ের গঠন হয়, পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন হয়। এ সময়ে তাদের ‘গাইড’ করার প্রয়োজন হয়।
এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে শিক্ষার্থীদের কৈশোরকালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি এবং চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়ে থাকে। নড়াইলের তিনটি উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং কয়েকটি কমিউনিটি ক্লিনিকে এ কার্যক্রম চালু আছে।