০৭:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাটোরে কোটি টাকার নকল যৌন উত্তেজক ওষুধ জব্দ

নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ও আমিরগঞ্জ এলাকায় যৌথ অভিযানে প্রায় ১ কোটি টাকা মূল্যের নকল যৌন উত্তেজক ওষুধ জব্দ করা হয়। পরে সেগুলো পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
সোমবার (৪ আগস্ট) বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ও আমিরগঞ্জ এলাকার ভেষজ পল্লীর ৩টি গোপন কারখানায় অভিযান চালায়।
এ অভিযানে অংশ নেয় জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), সেনাবাহিনী এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একটি বিশেষ দল।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মাখনুওন তাবাসসুম জানান, ‘এই কারখানাগুলোতে ভেষজ ওষুধের আড়ালে নকল যৌন উত্তেজক ওষুধ তৈরি করা হচ্ছিল। চীন থেকে আমদানি করা ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার করে তৈরি এসব নকল ওষুধ অনলাইনে এবং অফলাইনে বিক্রি করা হতো। জব্দ হওয়া ওষুধের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো নকল স্যাফরন বড়ি এবং হালুয়া।
অভিযানকালে তিনটি কারখানা থেকে আনুমানিক ১ কোটি টাকা মূল্যের নকল ওষুধ জব্দ করা হয় এবং সেগুলো তাৎক্ষণিকভাবে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এই তিনটি কারখানার মালিক শরিফুল ইসলাম, গোলাম মোস্তফা, সজল, সাব্বির রাজু ও সেলিমকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ট্যাগঃ
প্রতিনিধির তথ্য

জনপ্রিয় পোস্ট

অষ্টগ্রামে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত

নাটোরে কোটি টাকার নকল যৌন উত্তেজক ওষুধ জব্দ

পোস্ট হয়েছেঃ ০৯:৩৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫
নাটোর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ও আমিরগঞ্জ এলাকায় যৌথ অভিযানে প্রায় ১ কোটি টাকা মূল্যের নকল যৌন উত্তেজক ওষুধ জব্দ করা হয়। পরে সেগুলো পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
সোমবার (৪ আগস্ট) বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ও আমিরগঞ্জ এলাকার ভেষজ পল্লীর ৩টি গোপন কারখানায় অভিযান চালায়।
এ অভিযানে অংশ নেয় জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), সেনাবাহিনী এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একটি বিশেষ দল।
অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মাখনুওন তাবাসসুম জানান, ‘এই কারখানাগুলোতে ভেষজ ওষুধের আড়ালে নকল যৌন উত্তেজক ওষুধ তৈরি করা হচ্ছিল। চীন থেকে আমদানি করা ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার করে তৈরি এসব নকল ওষুধ অনলাইনে এবং অফলাইনে বিক্রি করা হতো। জব্দ হওয়া ওষুধের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো নকল স্যাফরন বড়ি এবং হালুয়া।
অভিযানকালে তিনটি কারখানা থেকে আনুমানিক ১ কোটি টাকা মূল্যের নকল ওষুধ জব্দ করা হয় এবং সেগুলো তাৎক্ষণিকভাবে পুড়িয়ে ফেলা হয়। এই তিনটি কারখানার মালিক শরিফুল ইসলাম, গোলাম মোস্তফা, সজল, সাব্বির রাজু ও সেলিমকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।